হাভাতে শূণ্যতায় একাকীত্বের বাসা
———- –নাসরিন আক্তার।
বর্ণমালা পাঠের আগেই মঞ্চায়ন হয় গল্পের উপাক্ষাণ
যখন রমরমা উপন্যাস হওয়ার কথা ঠিক তখনি বর্ণমালায় ব্যঞ্জন,
সময়ের ভাঁজখােলে মেঘবর্ণ পায়রার মতাে
বুকের উষ্ণতায় সৗেন্দর্যের ব্যাকরণ হয়নি সুনিপুন
কর্তবের টানে নিজস্বতা হারায়
সময়শয্যায়।
মায়াভেজা ঘাসের চরণে ঠাঁয় নেয় অবুঝ বালিকা
সােনার কাঙ্কন পরা হাতে মালা গাঁথে কােমল সমীরণে
স্বপ্ন ও স্মৃতি পুড়ে গল্পের সুখ-সারি পরবাসে যায়।
চৈতালি রাতে বিমুগ্ধ খেলােয়ার বিপুল কলােরবে
জলের প্রতিধ্বনি হৃদয়ে টেনে আনে জলােচ্ছ্বাস,
লােকলজ্জার ভয়ে পুরানাে স্রোতভেঙে-
ভাঙনের নিসিদ্ধ অপেরায় পা রাখে না সুবর্ণ নারী ।
মধ্য দুপুরের হাভাতে শূণ্যতায় একাকীত্ব বাসা বাঁধে
শেষ বিকেলে জীর্ণতায় হিসেবের খাতা খােলে
এলােপাথারি নিজের অস্তিত্ব খুঁজে মধ্যবয়সি কাঙাল চােখ