তিনি যখন স্কুলে পড়তেন তখন পড়ালেখা করাটা তিনি উপভোগ করলেও কিছু বিষয় মানিয়ে চলা তার জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ তিনি বুঝতে পারতেন যে কিছু শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে ভেদাভেদ করতেন। মাইকেল জানান, স্কুলে আমার জন্য অনেকটা মাথা নিচু করে সব সহ্য করার মতো বিষয় ছিল। উচ্চশিক্ষা কিভাবে গ্রহণ করতে হয় সেটা দেখানোর জন্য কেউ ছিল না। আমার পরিবারেরও আমাকে গাইড করার মতো অবস্থা ছিল না।
মাইকেল এটকিন্স ১৯ বছর বয়সেই বাবা হয়েছিলেন। চাকরির পাশাপাশি স্টেট কলেজে ভর্তি হন। কাছের একটি স্কুলে পার্ট টাইম ব্যবসা শিক্ষার ক্লাস করেছেন। সেইসঙ্গে সেখানকার সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির আবেদনও করেন। চাকরিটা না পাওয়া বিভিন্ন স্কুলের তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এমন একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল ছিলেন তার দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষিকা। তিনি বলেন, মাঝে মাঝে ভাগ্য আমাদের সহায় হয় না। কিন্তু কঠোর পরিশ্রম ও মনোযোগের মাধ্যমে সবই সম্ভব। সেক্ষেত্রে শুধু নিজের মনের কথাই শুনতে হয়।