জীবন দোদুল্যমান
কেয়া সরকার
গৃহবন্দি মন বড়ো ব্যাকুল।
দীর্ঘ ফরিয়াদি হতাশার পদ্য লিখে যায়।।
গুনতি মুখের সাথে সারাদিন মুখোমুখি
মুখোশের আড়ালে চেনা মুখ অচেনার
মিছিলে হেঁটে যায়।
মেহনতী শ্রমিকের শিরা উপশিরায় পরিযায়ী
ডাক।
ধোঁয়া ওঠা ফ্যানের গন্ধ বুকভরে নিয়ে, দেহের
ক্লান্তি দুচোখে লুটে মরিচিকা চোখে স্বজন খুঁজে
পায়।
ঘরে ছুঁচোর কেত্তন বাহিরে মরণের ভ্রুকুটি ক্ষুধায়
জীবন দোদুল্যমান।
জীবন মৃত্যু ভৃত্য সম, সব টাই পেটের দায়।