ধর্ষকের শাস্তি
সাহানা
আজ থেকে এক মহাকাব্যের হবে অবসান,
যাকে তুই, তোর নখ দর্পনে কাটিস,
যাকে দেখে তোর রক্ত টগবগ করে উঠে
লোলুপ দৃষ্টিতে তে হোশ আগুয়ান।
ভাবিস তুই,এই তো হাতে পেলেম,
করবো তারে লন্ডভন্ড,তছনছ,লুন্ঠন
একবারও কি মনে হয় নি তোর,
মাতৃক্রোড়ে কত যত্ন করে
মাতা করাইতো দুগ্ধ পান।
যোনি ভেদ করি,কত কস্ট করি
মাতায় তোরে জন্ম দিলো এ ধরার বুকে,।
সেই মা জাতিকে করতে অপমান
কাঁপলো না তোর বুক- প্রাণ।
তোরে আর কি বলি ওরে পাষাণ জাতি,
কন্যা,বোনকে না ছাড়িস তুই বেইমান,
তোর সম্মুখে হেঁটে যেতে ঘৃনায় জ্বলে উঠে
আমারও দু অক্ষি অনির্বাণ।
তোর আছে বুদ্ধিমত্তা,টাকার জোড়,আর পেশিবল,
অসহায়া নারী, দ্বারে দ্বারে ঘুরি
ন্যা্য্য বিচারের পথ চায়ি হয় বেসামাল,
কতকের কাছে লাঞ্চিত বেশে,
ফিরি ফিরি আইনের দোর,
এখনো কি উঠবে না নবীন সূর্য,
প্রভাতের রাঙ্গা ভোর,
উঠবে উঠবে জ্বলে উঠবে, একবিংশ শতাব্দীর
শুনেছি ধর্ষকের ও বিচার হবে,
পুশ করবে নপুংসক ইনজেকশন
মিলে যদি প্রমাণ,
আহা এত কেন দেরি!
করতে বিচারের ঘড়ি,
ধর্ষকের উপযুক্ত শাস্তি হবে
যে নারীকে, ধর্ষক করবে অপমান,
বিচার সে নিজ হাতে করবে
তার হৃৎপিণ্ড হতে কেড়ে নিবে প্রাণ।
আর যদি ধর্ষিতার মৃত্যু হয়ে যায়,
তবে তার বিচার করবে জনগন।।





















যদি তোমরা যৌনতা মুক্ত শিক্ষাঙ্গন দাও।
তবে আমি ধর্ষণ মুক্ত দেশ উপহার দেবো।