ভার্চুয়াল
হামিদা বানু
মহাবিশ্ব পা ফেলে থেমে থেমে
চ্যালেঞ্জ আজকে দূরত্ব সামাজিক;
অসহায় প্রান হতাশার নাগরিক
বহু ঘৃনা শেষে বিষন্ন প্রাকৃতিক।
ভার্চ্যুয়াল এ কতখানি হয় জয়!
প্রগতির আজ নাক খুলতেই ভয়,
অগ্রগতির সোপানে আজকে ধৈর্য
মানুষ বাধ্য হয়েছে করতে সহ্য।
জাগতিক লয় হাসছে এখনো রোষে
দ্বেষ বিদ্বেষ মাথা তুলে কোষে কোষে,
স্মৃতি মর্মর শোকের বন্ধ ঘরে
সবুজ ধুঁকছে সাবলীল দায়ভারে।
সাহস এবং সাহসীকা ছুটে চলে
খুলছে খোলস রাখছে মনের দ্বারে।
ওহাব,এবং বুচুটাও গেল চলে-
কেঁদেছে মৃত্যু রুপ কথাদের তালে।
প্লাবিত জোৎস্না, আজও ক্ষমা করে
হাড় বা পাঁজরে শিকড়ের মহাকালে
গাছের মত শিক্ষক কে বা আছে;
ফল ফুল পাতা কুঁড়ির সুস্থ সাজে-
পশুও মুগ্ধ, মুগ্ধ চাষার বাঁশী
কথারা ডাকছে, এসো সবে ভালোবাসি।
কল্যান ময়, জঙ্গল জলরাশি
মায়াময় ত্রান মায়ের মধুরা হাসি।
বেছে নিতে হবে ধ্বংস অথবা সৃষ্টি
কবির কলম চেয়েছে সৃজন কৃষ্টি,
সেরা সম্ভবে তুমি তো চাইবে মানুষ
ভালোবাসা হীন ভার্চুয়াল তো ফানুশ।।